ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায়, কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে, ছবি। ইয়াবা ছবি r7, ইয়াবা ট্যাবলেট

অনেকের জন্য আর্টিকেলটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায়, কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে এছাড়া আরো বেশ কিছু বিষয় সম্পর্কে। তাই আপনি যদি ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় জানতে চেয়ে থাকেন এবং পাশাপাশি এটাও জানতে চান যে কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে তাহলে শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকুন। চলুন জেনে নেওয়া যাক ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত।
ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায়, কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে, ইয়াবা ছবি r7
এমন অনেক ব্যক্তি রয়েছে যারা তাড়াহুড়া করে আর্টিকেল পরে যার ফলে কিন্তু আসল তথ্য তারা বুঝতে পারে না। আমি আশা করছি এই আর্টিকেলে অধিকাংশ মানুষের প্রবেশ করেছে শুধুমাত্র এটা জানার জন্য যে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় কি। আর বাকি অর্ধেক জানতে চাই কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে। তো এই দুইটি বিষয় সম্পর্কে কিন্তু বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে তাই আপনি যদি মনোযোগ দিয়ে পড়তে থাকেন তাহলে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় খুব সহজেই জানতে পারবেন।

ইয়াবা কি, এটা কি করে জানুন

ইয়াবা হলো একটি নেশা জাতীয় দ্রব্য। এটা আমাদের দেশে পরিপূর্ণভাবে অবৈধ এবং অনৈতিক একটি কাজের অন্তর্ভুক্ত। যদিও পৃথিবীর এমন অনেক দেশে রয়েছে যেখানে এটি বৈধভাবে সেবন করা হয় এবং পাবলিক প্লেসে সম্মিলিতভাবে অনেকে এগুলো সেবন করে থাকে।

এগুলো মূলত গোল গোল ছোট ছোট এলার্জির ট্যাবলেটের মতো হয়ে থাকে। এটি অধিকাংশ ক্ষেত্রে কমলা কালার এবং সবুজ কালারের হয়ে থাকে। তবে এটার উৎপত্তি কিন্তু অন্যভাবে হয়েছিল। আপনি জানলে অবাক হয়ে যেতে বাধ্য হবেন যে মূলত এটা প্রস্তুত করা হয়েছিল মিলিটারিদের যুদ্ধক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় যাবত যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার জন্য।

আপনারা যদি ইয়াবার উপকারিতা ও অপকারিতা জানতে পারেন তাহলে এই বিষয়টি আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। আর আপনাদের সুবিধার্থে কিন্তু এই বিষয়টি পরিপূর্ণভাবে নিচে আলোচনা করা হয়েছে তাই এই অংশটুকু অবশ্যই মনোযোগ সহকারে শেষ পর্যন্ত করে নেবেন তাহলে আপনারা ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।

তবে এটি যতটুকু উপকার করে তার থেকে বেশি পরিমাণে ক্ষতি করে থাকে তাই এটি আমাদের দেশে পরিপূর্ণভাবে অবৈধ এবং অনৈতিক কাজের মধ্যে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। এমনকি যদি এই অনৈতিক কাজ করার সময় কেউ ধরা পড়ে কিংবা ইয়াবা নিয়ে ধরা পড়ে তাহলে তাকে মারাত্মক কঠিন আইনানুপ শাস্তি গ্রহণ করতে হয়। আপনার শেষ পর্যন্ত পড়তে থাকেন তাহলে কিন্তু ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় জেনে নিতে পারবেন তাহলে আপনার আরো ভালো ধারণা পেয়ে যাবেন।

ইয়াবা কত প্রকার ও কালার কি

আপনি যদি এর প্রকারভেদ জানতে চান তাহলে আপনাকে জেনে নিতে হবে যে আসলে এটি কিভাবে প্রস্তুত করা হয়েছে কিংবা কোন কোন ধরনের উপাদানের মাধ্যমে এটি তৈরি করা হয়েছে। তো আপনাদের জানার জ্ঞাতার্থে জানিয়ে রাখছি মেথামফেটামিন এবং ক্যাফেইন মিশ্রিত করে মূলত এই ধরনের খুব মারাত্মক এবং বিপদজনক সিনথেটিক মাদকদ্রব্য প্রস্তুত করা হয়েছে।

তবে আপনি যদি এর উপাদানের ভিত্তিতে এটাকে প্রকারভেদে অনুসারে আলাদা করতে চান তাহলে পারবেন না কারণ এটি একই ধরনের উপাদানের মাধ্যমে প্রস্তুত করা হয়েছে। তবে আপনি চাইলে রাসায়নিক গঠন এবং রঙের ভিত্তিতে আলাদা আলাদা শ্রেণীবিভাগে বিভক্ত করতে পারবেন।

এটা মূলত সাদা, সবুজ, কমলা, নীল এবং হলুদ রঙের হয়ে থাকে। তবে সাধারণত সচরাচর যেটা সবথেকে বেশি দেখা যায় সেটা হল কমলা রঙের ইয়াবা। এবং কমলা রঙের প্রায় ১০০ টি ইয়াবার মধ্যে একটি সবুজ রঙের ইয়াবা থাকে। তাই বুঝতে পারছেন যে কমলা রঙের থেকে সবুজ রঙের ইয়াবা বেশি শক্তিশালী। তবে এগুলো জানার পাশাপাশি আপনি এটা অতিরিক্তভাবে জেনে রাখবেন মানে জ্ঞান অর্জনের জন্য যে কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে।

ইয়াবার উপকারিতা ও অপকারিতা

আপনি ইতিমধ্যে আমাদের আর্টিকেলের মোটামুটি গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলোর মধ্যে প্রবেশ করা শুরু করেছেন। এভাবে পড়তে থাকলেই আপনি আরো জানতে পারবেন ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় এবং কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে সেই সম্পর্কে। তাই আপনারা যারা শুধুমাত্র এই তথ্যটি জানার জন্য আর্টিকেলটিতে প্রবেশ করেছেন তারা অতিরিক্ত তথ্য জানার জন্য এবং বাস্তব জীবনে জ্ঞান অর্জনের জন্য এই তথ্যগুলো পাশাপাশি জেনে রাখুন তাহলে আপনাদের অনেক ভালো হবে।

সোজা কথাই বলতে গেলে আপনি যদি ইয়াবার উপকারিতা খুঁজে থাকেন তাহলে হাতে গোনা কয়েকটি উপকারিতা পেতে পারেন। তবে আপনি যদি উপকারিতা খুঁজে থাকেন তাহলে আপনাকে আর কষ্ট করে খুব অপকারিতা খুঁজে বেড়াতে হবে না কারণ এর অপকারিতা অনেক রয়েছে যা অগণিত। আপনি যদি উপকারিতার তুলনায় অপকারিতার সাথে কম্পেয়ার করেন তাহলে আকাশ পাতালের মতো পার্থক্য হয়ে যাবে।

প্রথমে যদি আমরা উপকারিতা কথা বলতে চাই তাহলে এটা আহামরি কোন উপকারিতা নেই আমরা যে উপকারিতা গুলো পেয়েছি সেগুলো মূলত কন্ডিশনাল উপকারিতা। সাধারণত এটা যদি খাওয়া হয় তাহলে শরীরের হাত লাগে না অর্থাৎ ক্লান্তি বোধ হয় না। এজন্যই কিন্তু মিলিটারিদের এটা যুদ্ধক্ষেত্রে খাওয়ানোর জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে যদিও এটি আর বর্তমানে ব্যবহৃত হয় না এই টেকনিক।

আর যারা বলে এটা সেবনের ফলে আনন্দ অনুভূত হয় এটা মূলত মস্তিষ্কের বিকৃতির কারণে হয়ে থাকে। অর্থাৎ ইয়াবার মধ্যে যে ধরনের রাসায়নিক কেমিক্যাল রয়েছে সেগুলো আমাদের মস্তিষ্কের ভারসাম্যহীনতা তৈরি করে যার ফলে মস্তিষ্ক সঠিকভাবে কাজ করতে পারে না তাই আপনার কাছে সে সময় আনন্দ বোধ মনে হয়।

এবার যদি আমরা ইয়াবার অপকারিতার অংশে চলে আসি তাহলে অসংখ্য অপকারিতা পেয়ে যাবে। করা হয়েছে যেমন শারীরিক অপকারিতা, মানসিক অপকারিতা, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের অপকারিতা। চলুন সেগুলো ধাপে ধাপে জেনে নেওয়া যাক।

প্রথমে যদি আমরা শারীরিক উপকারিতার কথা বলে থাকি তাহলে এটি সেবনের ফলে হৃদয় স্পন্দন এবং রক্তচাপ বেড়ে যায়। অনেক ক্ষেত্রে আপনার যদি হার্টের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে কিন্তু হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোক হয়ে যেতে পারে। তাই আপনারা যারা সাপোর্ট করছেন তারা অবশ্যই এগুলোর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলবেন যাতে আপনার আশেপাশে কিংবা এলাকায় কিংবা আপনার জেলায় এ ধরনের কোন ইয়াবা সেবনকারী না থাকে।

দ্বিতীয়ত হচ্ছে এটা আমাদের কিডনি এবং লিভারের জন্য মারাত্মক রকমের ক্ষতি করে থাকে। যদিও এই ক্ষতি মানে হঠাৎ করে বোঝা যায় না কিন্তু দীর্ঘদিন যাবত আপনি যখন ইয়াবা সেবন করবেন তখন আস্তে আস্তে আপনার কিডনি এবং লিভার মারাত্মক রকমের অকার্যকর হয়ে যাবে। যারা এটি অতিরিক্ত পরিমাণে সেবন করে তাদের কিন্তু কিডনি দুইটাই নষ্ট হয়ে যায় যার ফলে তাকে মৃত্যুবরণ করতে হয়। তাই আপনাকে অবশ্যই একজন দায়িত্ববান ব্যক্তি হিসেবে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় জেনে নিতে হবে এবং এটি জেনে নেওয়ার পরে কারা ইয়াবা সেবন করে তাদের সনাক্ত করে তাদের নেশা মুক্ত করার চেষ্টা করবেন।

এছাড়া আরো বেশ কিছু শারীরিক অপকারিতা রয়েছে যেমন ওজন কমে যাওয়া, শারীরিক দুর্বলতা দেখা দেওয়া, দাঁত নষ্ট হয়ে যাওয়া, শরীরের বিভিন্ন রোগ এবং চর্মরোগ দেখা দেওয়া। এছাড়া এগুলোর পাশাপাশি অনিদ্রা হলো অনেক বড় একটি ফ্যাক্টর অর্থাৎ আপনি যদি এটি সেবন করেন তাহলে আপনার ততক্ষণ পর্যন্ত ঘুম আসবে না যতক্ষণ পর্যন্ত এটার রিয়াকশন আপনার শরীরে থেকে যাবে।

এরপরে যদি মানুষকে ক্ষতির কথা কিংবা অপকারিতার কথা বলি তাহলে এটা এমন একটি জিনিস যে আপনি যদি একবার সাবান করেন এবং যদি আসক্ত হয়ে পড়েন তাহলে আপনাকে বারবার জন্য উদ্বুদ্ধ করা হবে। আর এগুলো যারা সেবন করে থাকে যারা সাংগপাঙ্গ রয়েছে তারা আপনাকে এগুলো সেবন করার জন্য বারবার অনুরোধ করবেন।

তাই আপনি যদি একবার এই ধরনের মাদকাসক্ত হয়ে পড়েন তাহলে কিন্তু এগুলো থেকে নিজেকে বিরত রাখা অনেক কষ্টকর হয়ে পড়বে। এছাড়া দীর্ঘদিন যাবত সেবনের ফলে কিন্তু আপনার স্মৃতিশক্তি লোপ পেয়ে যায় যার ফলে আপনি কোন কিছু মনে রাখতে পারবেন না। অনেক ক্ষেত্রে এরকম হয়েছে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আপনার জন্য লেখা প্রয়োজন কিন্তু আপনি হঠাৎ করে ভুলে গিয়েছেন।

এছাড়া আপনি আমি যদি সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষতির কথা বলি তাহলে এগুলো এমন একটি বাজে অভ্যাস যেটা মানুষকে সফলতা থেকে ব্যাপক দূরে নিয়ে চলে যায়। যখন আপনি নিজেকে এগুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করে ফেলবেন তখন আপনার জীবনের কোন লক্ষ্য কিংবা উদ্দেশ্য থাকবে না।

আপনি যতই লক্ষণ নির্ধারণ করেন কিনা কখনই সেই লক্ষ্য পূরণ করতে পারবেন না যদি আপনি যেকোনো ধরনের নেশার সাথে সম্পৃক্ত হয়ে পড়েন। এছাড়া নেশা মানুষকে তিলে তলে শেষ করে ফেলে অর্থনৈতিক সচ্ছলতা থেকে দূরে নিয়ে চলে যায় এবং আস্তে আস্তে জীবন যাত্রার মান নিম্ন পর্যায়ে নিয়ে চলে আসে।

ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় সর্বোচ্চ কার্যকারী

আপনি ইতিমধ্যে আমাদের আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত একটি অংশের মধ্যে প্রবেশ করে ফেলেছেন। এতক্ষণ যাবৎ আপনি যদি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন আর্টিকেলটি তাহলে আশা করছি অনেক উপকারিতা পেয়েছেন এবং শেষ পর্যন্ত পড়বেন তাহলে পরিপূর্ণ তথ্য জানতে পারবেন।

মূলত এই অংশটিতে আপনাদের জানানো হবে যে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় কি? অর্থাৎ কোন ধরনের উপায় গুলো অবলম্বন করলে আপনি বুঝতে পারবেন যে একটি ব্যক্তি ইয়াবা সেবন করেছে নাকি সেবন করেনি। তো এখানে বেশ কিছু টেকনিক রয়েছে যেগুলো অবলম্বন করলে কিন্তু আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন। তবে এটা যেন পাশাপাশি আপনি আরো জেনে রাখবেন কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে, যার নিচে আলোচিত হয়েছে।

আর বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশের যারা আইনি সদস্যের লোক রয়েছে যেমন পুলিশ, আর্মি, বিজিবি, র‍্যাব তাদের কিন্তু এ বিষয়টি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। যার ফলে তারা যদি একটি ব্যক্তিকে মোটামুটি পরিদর্শন করে তাহলে কিন্তু তারা বুঝতে পারে যে আসলে সেই ব্যক্তি ইয়াবা সেবন করেছে নাকি করেনি।

কারণ তাদের যখন ট্রেনিং দেওয়া হয় সেই ট্রেনিং এর মধ্যে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় গুলো। আপনি যদি তাদের মতো খুব অল্প সময়ের মধ্যে এই ধরনের মানুষদের চিহ্নিত করতে চান তাহলে আপনাকেও বেশ কয়েকটি তথ্য জেনে নিতে হবে এবং সেগুলো বাস্তব জীবনে ইফেক্ট করতে হবে।

তবে আপনারা যখন এই উপায় গুলো জেনে যাবেন তখন এগুলো জানার পরে কাউকে হঠাৎ করে দোষারোপ করবেন না কারণ এটাও করা ঠিক হবে না। তবে আপনি যদি বুঝতে পারেন যে কোন ব্যক্তি ইয়াবা সেবন করছে তাহলে তাকে ভালোভাবে বোঝাবেন এবং এই নেশাদ্রব্য সেবন বাদ দেওয়ার জন্য যত চেষ্টা করার দরকার করবেন।

যত ধরনের উপদেশ দরকার কিংবা যত ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার আপনার সব রকম চেষ্টা করে তাকে একটি সুস্থ ও স্বাভাবিক নেশামুক্ত জীবন যাপনের জন্য উদ্বুদ্ধ করবেন। এমন অনেক উদাহরণ রয়েছে যারা যেখানে দেখা যায় আসলে তারা প্রচুর পরিমাণে নেশা জাতীয় দ্রব্য গ্রহণ করত কিন্তু তাদের ভালোভাবে বোঝানোর কারণে তারা তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে।

আপনি যদি উপদেশ দিতে না পারেন কিংবা আপনার মধু যদি ওই লেভেলের বোঝানোর মত ক্ষমতা না থাকে তাহলে এমন কারো কাছে নিয়ে যাবেন যারা এই বিষয়ে এক্সপার্ট কিংবা ভালোভাবে বোঝাতে পারে আপনার থেকে। কারণ কথার মাধ্যমে যদি একটা মানুষের জীবন ফিরিয়ে দেয়া যায় এবং তাকে স্বাভাবিক জীবন যাপনের পথে নিয়ে আসা যায় তাহলে অনেক কিছু।

তো যাই হোক, এখন বিষয় হচ্ছে যে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় গুলোকে মূলত কয়েকটি ভাগে বিভক্ত করা হয়েছে কারণ এখানে শারীরিক লক্ষণ, মানসিক লক্ষণ এবং তাদের আচরণগত বেশ কিছু লক্ষণের উপরে এর নির্ধারণ করে মূলত এই উপায় গুলো বর্ণনা করা হয়েছে। মূলত আপনাদের সুবিধার কারণে কারণ আপনারা ক্যাটাগরি অনুসারে এগুলো বিভক্ত করে নিতে পারবেন।

তো যারা ইয়াবা সেবন করে তাদের শারীরিক লক্ষণ গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ ঘুম কম হওয়া, চোখ লাল হয়ে থাকা, চোখের মনি বড় হয়ে যাওয়া, অতিরিক্ত পরিমাণে শরীল কাঁপাকাঁপি করা এবং কোন প্রকার পরিশ্রম ছাড়াই ঘেমে যাওয়া, কথার জড়তা ইত্যাদি। মূলত এই লক্ষণগুলো যেহেতু সম্মুখে দেখা যায় এবং স্বচক্ষে পর্যবেক্ষণ করা যায় তাই আপনি যদি এই শারীরিক লক্ষণ গুলো দেখতে পান তাহলে কিন্তু সব থেকে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন। 

এছাড়াও আপনি যদি দেখেন যে কোন ব্যক্তির শরীর অত্যাধিক পরিমাণে দুর্বল হয়ে গিয়েছে এবং এসে আগে প্রচুর পরিমাণে খাওয়া-দাওয়া করত কিন্তু বর্তমানে খাওয়া-দাওয়া করতে পারছে না। যদি তার গাল এবং চোখ মুখ শুকিয়ে যায় এবং দীর্ঘদিন যাবত যদি এটা চলতে থাকে তাহলে বুঝে নিবেন যে আসলে সে ইয়াবা সেবন করছে। যদি এরকম ব্যক্তি কাউকে পেয়ে থাকেন তাহলে কিন্তু অবশ্যই জানিয়ে দিবেন কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে। আর আপনি যদি এ বিষয়টি জেনে থাকেন তাহলে তাকে ঐ ধরনের খাবারগুলো খাওয়ায়ে দিবেন।

আর মানসিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে যদি কোন ব্যক্তি হঠাৎ করে উত্তেজিত হয়ে যায় কিংবা রাগন্বিত হয়ে যায় তাহলে সেটি একটু মনে মনে রাখবেন। আর এই ঘটনাটি যদি দীর্ঘদিন যাবত দেখতে থাকেন কিংবা প্রতিনিয়ত হতেই থাকে যে আগে ওই ব্যক্তি কোন প্রকার রাগান্বিত হতো না একজন স্বাভাবিক এবং সাধারণ মানুষ ছিল তার যদি এই অবস্থা হয় তাহলে বুঝে নেবেন যে সে ইয়াবা সেবন করে।

আর সামাজিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে দেখবেন যে সেই ব্যক্তি আগে ভালো ছেলে কিন্তু হঠাৎ করে এখন অতিরিক্ত টাকা পয়সা চাচ্ছে, ঘর থেকে বিভিন্ন জিনিস চুরি করে বিক্রি করে দিচ্ছে, রাতে দেরি করে বাড়ি ফিরছে, অচেনা বা অজানা লোকজনদের সাথে অতিরিক্ত ঘোরাফেরা করছে এবং তাদের সাথে ফোনে কিংবা যেকোনোভাবে সংযোগ করে কথাবার্তা বলছে।

ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় এগুলো শুধুমাত্র জানলে হবে না আপনি যদি এগুলো জেনে থাকেন তাহলে চেষ্টা করবেন আপনার আশেপাশে যারা রয়েছেন কিংবা আপনি যাকে টার্গেট করেছেন যদি সে ইয়াবা সেবন করতে থাকে তাহলে অবশ্যই তাকে বেশ কয়েকটি ভাবে চেষ্টা করবেন যাতে সে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পারে।

আপনি যেটা করতে পারেন সেটা হলো যে সরাসরি অভিযোগ না দিয়ে তাকে বুঝিয়ে বলুন এবং তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করে ফেলুন। কারণ এটি এমন এমন একটি নেশা জাতীয় দ্রব্য এবং ক্ষতিকারক পদার্থ যেটা নির্দিষ্ট সময় পরপর সে বর্ণনা করলে একটি মানুষ অস্বাভাবিক হয়ে পড়ে। মনে করেন আপনি প্রতিদিন দুপুরে ইয়াবা সেবন করেন কিন্তু হঠাৎ করে যদি আপনি এটি সেবন করা বাদ দিয়ে দেন তাহলে আপনার সাথে বিভিন্ন রকম বিকৃত পরিস্থিতি সৃষ্টি হতে পারে।

তাই যারা এরকম পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে তাদের আপনি যদি চিকিৎসা করাতে চান তাহলে প্রথমে আপনি অবশ্যই মাদক নিরাময় কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করবেন। কারণ সেখানে ইয়াবা সেবন না করতে দিয়া এমন কিছু মেডিসিন কিংবা ওষুধ সেবন করানো হয় যার ফলে ধীরে ধীরে ইয়াবার নেশা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আর তাকে এগুলো করনের পাশাপাশি ইসলামিক এমনিতেই নৈতিকতা এবং ইসলামের বিধান সম্পর্কে ভালোভাবে জানিয়ে দিবেন। আর সেই ব্যক্তি যদি ইসলামের নীতি নিয়মাবলী এবং পরকালের সুখ শান্তি সম্পর্কে যদি পরিপূর্ণভাবে জানতে পারে তাহলে কিন্তু দুনিয়াবি এই সুখের উদ্দেশ্যে সে আর কোনদিনও নিশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করবে না বিশেষ করে ইয়াবা। তো আশা করি বুঝতে পেরেছেন যে আসলে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় গুলো কি কি।

ইয়াবা খেলে কি নামাজ হবে নাকি

ইসলাম ধর্ম হল এমন একটি ধর্ম যে ধর্মে সকল কিছুর নিয়ম এবং নীতিমালা রয়েছে তাই আপনি যদি যেকোনো কিছু অনুসরণ করতে চান কিংবা ট্যাগ করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই নীতিমালার মাধ্যমে ভালো পরিবেশনে চলে আসতে হবে।

মনে করেন আপনি নেশায় আক্রান্ত হয়ে গিয়েছেন এবং প্রত্যেকদিন যাবত আপনি নেশা করে চলেছেন। তাহলে সেই নেশার জীবন থেকে যদি আপনি ফিরে এসে আল্লাহর পথে এবং ইসলাম অনুসারে জীবন যাপন করতে হয় তাহলে বেশ কিছু শর্ত রয়েছে যেগুলো আপনাকে অবশ্যই ফিলাপ করতে হবে।

প্রথম কথা হলো আপনি যেই নেশাটি করছেন সেটা কি মানে ৪০ দিন যাবত শরীরকে নাপাক রাখে নাকি যখন সেবন করেছেন তখন নাপাক থাকতে এবং পরবর্তী সময়ে সেটা ভালো হয়ে যাচ্ছে সেটা আগে আপনাকে ইনসিওর করতে হবে। আর এই আর্টিকেলটিতে যেহেতু ইয়াবা নিয়ে কথাবার্তা বলা হচ্ছে তাই এটা এমন এক ধরনের নেশা জাতীয় দ্রব্য যেটা সেবনের ফলে আপনি ৪০ দিন পর্যন্ত কোনো এবাদত কবুল করাতে পারবেন না।

আপনি যদি এই নিশা বাদ দিতে চান কিংবা নেশাদ জাতীয় দ্রব্য সকল কিছু বাদ দিতে চান তাহলে কিন্তু আপনাকে প্রথমে জেনে রাখতে হবে যে কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে। কারণ হঠাৎ করেই আপনি এগুলো সেবন করা বাদ দিতে পারবেন আপনাকে ধীরে ধীরে চেষ্টা করে করে বাদ দিতে হবে এবং আল্লাহর ভয় করে এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে।

মনে করেন আজকে আপনি ইয়াবা সেবন করেছেন, তাহলে আজ থেকে 40 দিন পর্যন্ত আপনার কোন এবাদত কবুল হবে না। আর এই কথার মানে হলো 40 দিন পর্যন্ত আপনি নাপাক থাকবেন আপনার কথা আল্লাহ পাক শুনবে না। আপনি যদি আজকে তওবা করেন তাহলে আপনি এই তওবা করার কারণে ক্ষমা পাবেন আজ থেকে 40 দিন পরে।

যদি এই 40 দিনের মধ্যে আপনি মারা যান তাহলে আপনার তওবা কবুল হবে না। অর্থাৎ আপনি যে আল্লাহকে ডাকলেন সেটা আল্লাহ এখন কখনোই শুনবেনা সেটা শুনবে আপনি নাপাক অবস্থায় ফিরে আসার কথা 40 দিন পরে। তাই সোজা কথাই বলতে গেলে আপনি যদি ইয়াবা সেবন করেন তাহলে আপনার নামাজ হবে না।

কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে

আপনি ইতিমধ্যে আমাদের আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয়ের দ্বিতীয় অংশের মধ্যে প্রবেশ করেছেন অর্থাৎ এখন আপনি জানতে চলেছেন যে কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে। আমাদের আর্টিকেলের উপরের অংশে কিন্তু জানানো হয়েছে যে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় সম্পর্কে।

তবে এখানে যে বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা বলা হবে সেটা হচ্ছে কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে। আসলে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত আসলে কারণ এমন অনেক পরিস্থিতি সম্মুখীন হতে হয় যে যেখানে একজন ব্যক্তি ইয়াবা সেবন করে ফেলেছে কিন্তু এখন সে কোনভাবে বুঝতে পারছেন তা এসে এই মিশন থেকে কিভাবে বেরিয়ে আসবে।

এর জন্য কিন্তু আপনাদের এই তথ্যটি জেনে রাখার প্রয়োজন পড়েছে। যদি আপনার বাস্তব জীবনে এই তথ্যের প্রয়োজন নাও হয় তাহলে কিন্তু জ্ঞাতার্থে কিন্তু জ্ঞান অর্জনের জন্য আপনি জেনে রাখতেই পারেন। বিশেষ করে যারা প্রথমবার মানে বাড়ি থেকে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে শহর অঞ্চলে প্রবেশ করে তাদের ক্ষেত্রে কিন্তু এই ঘটনা অনেকবার ঘটে থাকে।

যেহেতু গ্রাম অঞ্চলে এগুলোর প্রভাব কম তাই গ্রামের শহরের তুলনায় গ্রামে কিন্তু এগুলো কিংবা যারা সেবন করে তাদের সংখ্যা অনেক প্রচুর পরিমাণে কম হয়ে থাকে। তবে আপনি যদি শহরম চলে যান তাহলে কিন্তু অলিতে গলিতে এবং যেখানে সেখানে আপনি এগুলো সেবন করতে দেখবেন কিংবা অনেকে এগুলো সেবন করে থাকে।

তো বিশেষ করে যারা গ্রামে থাকে তারা হঠাৎ করে যখন শহরে যায় তখন অনেক বন্ধু-বান্ধব কিন্তু তৈরি হয়ে যায় কলেজে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে। সেক্ষেত্রে যদি কোন ব্যক্তি এসে আপনাকে এরকম ভাবে বলে যে এটা সেবন কর আর আপনি যদি না জেনে থাকেন যে এটা ইয়াবা তাহলে কিন্তু এই তথ্যটি যেন আপনার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় হলে আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি।

তাই শুধুমাত্র সেবন করলেই আপনার জানা লাগবে আর সেবন না করলে যে আপনার জানা লাগবে না যে কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে বিষয়টি এরকম নয়। তাই আপনাকে অবশ্যই এই বিষয়ে অনুধাবন করতে হবে এবং বিষয়গুলো জেনে রাখতে হবে বাস্তব জীবনের বিভিন্ন পরিস্থিতিতে এগুলো লাগবে।

কোন বিষয়টি কখন লাগবে কোনটির প্রয়োজন কতটুকু রয়েছে সেগুলো আপনি আগে থেকে কখনো নির্ধারণ করে রাখতে পারবেন না। এভাবে সাথে আপনার সাথে কি হতে পারে কিংবা কি করতে যাচ্ছে এবং বর্তমান পৃথিবী কোথায় দেখে যাচ্ছে ভবিষ্যতে কেমন হতে পারে সেগুলো সম্পর্কে আপনাদের অবশ্যই সম্মুখ ধারণা রাখতে হবে।

আর আপনি যদি এখানে শিক্ষিত ব্যক্তি হয়ে থাকেন এবং নিজেকে নাগরিক হিসেবে দাবি করতে থাকেন তাহলে কিন্তু এই ধরনের নিত্য প্রয়োজনীয় তথ্য আপনার অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন আছে। আর আপনি যেতো আর্টিকেলটি ই পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ে আসছেন তাহলে আপনার প্রতি আমার ব্যাপক কৃতজ্ঞতা রয়েছে।

এই পৃথিবীতে যত ধরনের নেশা রয়েছে সকল কিছু নেশা কাটিয়ে দেওয়ার জন্য কিন্তু বিভিন্ন ধরনের খাবার কিংবা বিভিন্ন জিনিসপত্র রয়েছে। আপনি যদি মনে করে থাকেন যে আপনি এক ধরনের নেশা করে ফেলেছেন এবং আপনাকে অল্প সময়ের মধ্যে এই নেশা কাটি ওটা লাগবে তাহলে কিন্তু বিশেষ কিছু টেকনিক অবলম্বন করলে আপনি এই বিষয়টি জানতে পারবেন।

অনেক ক্ষেত্রে এরকম হয়ে যায় আপনি না চাইলেও সেবন করে ফেলেছেন কিন্তু তৎক্ষণিকভাবে কিংবা হঠাৎ করে আপনাকে অন্য কোন স্থানে যেতে হবে। তাহলে আপনি এই নেশা গ্রস্ত অবস্থায় কিভাবে ওই জায়গায় চলে যাবেন। তাই অন্য কোন জায়গায় যাওয়ার আগে আপনাকে অবশ্যই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে হবে এবং নেশা কাটিয়ে উঠতে হবে।

তো যাই হোক সবার কথা বলতে গেলে কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে তাহলে জেনে রাখুন যে টক জাতীয় যেকোন খাবার খেলে খুব অল্প সময়ে ইয়াবার নেশা কেটে যায়। জাতীয় বিভিন্ন খাবার ফলমূল যেমনঃ লেবু, কমলালেবু, আমলকি, তেতুল, টক দই, কাচা আম, আঙ্গুর, আনারস, গ্রিন টি ইত্যাদি। কারণ এগুলোর মধ্যে বিশেষ কিছু উপাদান থাকে যা শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে ব্যাপক রকমের সাহায্য করে থাকে।

এখন যদি পদার্থের কথা বলা যায় তাহলে এগুলোর মধ্যে কিন্তু ভিটামিন সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এবং ইত্যাদি খুব উপকারী উপাদান থাকে। তাই যখন নেশা করা হয় এবং নেশা করার পরে এই খাবারগুলো খেলে সেগুলো নেশার জন্য যে উপাদান তাই সেগুলোকে খুব দ্রুত নষ্ট করে ফেলে। তাই আপনি সেগুলো খাবার পরে কিছুক্ষণ পরে কিন্তু স্বাভাবিক অবস্থায় চলে আসতে পারবেন। আর ওপরের অংশে আলোচিত ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় গুলো যেহেতু আপনারা জেনে ফেলেছেন ইতিমধ্যে তাই এগুলো জেনে নিন তাহলে পরিপূর্ণ একটি ধারণা পেয়ে যাবেন।

তাই আপনি যদি ইয়াবা সেবন করে ফেলেন এবং ইয়াবার নেশা কাটিয়ে উঠতে চান তাহলে যে কোন ধরনের টক জাতীয় খাবার খেয়ে নেবেন তাহলে যথেষ্ট হয়ে যাবেন। কিন্তু আপনি যদি নিকটস্থ কোন চিকিৎসালয়ের মানে হাসপাতালের কিংবা ডাক্তারের কাছাকাছি থাকেন তাহলে অবশ্যই তাদের শরণাপন্ন হবেন।

কারণ এমন কিছু ঔষধ রয়েছে যেগুলো সেবনের ফলে কিন্তু খাবারের থেকেও দ্রুত তরভাবে আপনি ইয়াবার নেশা কাটিয়ে উঠতে পারবেন। আপনি যদি এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন যে আসলে কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে। আপনি এগুলো যেখানে খেতে পারেন অর্থাৎ এগুলো আপনার পেটে গেলেই নেশা কেটে যাবে।

ইয়াবা ছবি ডাউনলোড। ইয়াবা পিক। ইয়াবা ট্যাবলেট। ইয়াবা ছবি r7

আমাদের আজকের এই আর্টিকেল থেকে কিংবা মানে কত আর্টিকেলে কিন্তু অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন যে ইয়াবা ছবি r7 উল্লেখ করার জন্য কিন্তু আপলোড দেওয়ার জন্য। তবে এই আর্টিকেলে ইয়াবা ছবি r7 এর ছবি শুধুমাত্র আপলোড দেওয়া আছে এই কারণে যাতে আপনারা এই বিষয়ে জানতে পারেন এবং ধারণ লাভ করতে পারেন তার জ্ঞান অর্জনের জন্য।

তাই আপনারা কখনো এই ছবিগুলো কোন খারাপ উদ্দেশ্যে কিংবা মানে কোন বাজে কাজে ব্যবহার করবেন না। আপনারা জ্ঞান অর্জন করবেন এবং শিক্ষিত মানুষ হয়ে অন্যদেরকে এ বিষয়ে থেকে দূরে রাখবেন আপনারা যাতে এইভাবে দেখলে চিনতে পারেন এবং যদি কেউ এটি সেবন করতে থাকে তাহলে তাকে নিষেধ করতে পারেন এজন্য ইয়াবা ছবি r7 আপলোড দেওয়া হয়েছে। তাই আপনাদের সামনে যদি কেউ এটি সেবন করতে লাগে তাহলে তাকে অবশ্যই বোঝাবেন এবং নেশা দ্রব্য সেবন করা থেকে তাদেরকে বিরত রাখার জন্য জ্ঞান প্রদান করবেন এবং বোঝাবেন।

শেষ কথাঃ কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে ও ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় কি

আশা করি আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি এ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা লাভ করতে পেরেছেন। আর এরকম কিন্তু যদি নিত্য নতুন আর্টিকেল পেতে চান তাহলে কিন্তু আমাদের অবশ্যই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকা লাগবে এবং ফলো করে রাখতে হবে। জ্ঞান অর্জনের জন্য আপনারা যদি প্রতিদিন এক ঘন্টা করে সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয় তাহলে দিবেন সমস্যা কি।

যেরকম আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে কিন্তু আপনি জানতে পেরেছেন যে আসলে ইয়াবা সেবনকারী চেনার উপায় এবং কি খেলে ইয়াবার নেশা কাটে। এছাড়া আপনারা কিন্তু ইয়াবা ছবি r7 দেখতে পেরেছেন। ঠিক তেমনিভাবে এরকম যদি নিত্য নতুন তথ্য পেতে চান তাহলে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না আর আপনার পরিচিত জন যদি কেউ থাকে তাহলে অবশ্যই তাদের শেয়ার করে দিবেন। শেয়ার করে দিলে আপনি উপকৃত হবেন এবং অন্যদের উপকৃত করতে পারবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url